ঈদ মুবারক

  সন্ধ্যা ৯.০০ টা, মেঘলা আকাশ আর পাহাড়ের কোন ঘেষে সূর্যের শেষ আলোর ঝলসে উঠা লাল। দুরের লালচে মড়া পাহাড়গুলো সবুজ হয়ে উঠছে ধিরে ধিরে। এপ্রিলের...

 


সন্ধ্যা ৯.০০ টা, মেঘলা আকাশ আর পাহাড়ের কোন ঘেষে সূর্যের শেষ আলোর ঝলসে উঠা লাল। দুরের লালচে মড়া পাহাড়গুলো সবুজ হয়ে উঠছে ধিরে ধিরে। এপ্রিলের শেষে এসে বসন্ত তার আপন মহিমায় সমুজ্জ্বল হয়ে উঠছে যেন। সবশেষ যেদিন গাছগুলোতে চোখ বুলিয়েছিলাম সেদিনও দেখেছিলাম পাতাবিহীন ধূসর রংয়ের ছড়াছড়ি। গতকাল হুট করেই চোখে পরে নতুন শিশুর মত জন্মানো উজ্জল সবুজ পাতার ডানা ঝাপটানো। উত্তরের দেশগুলোতে এই এক অদ্ভুত সুন্দর বিষয়। কোন এক বসন্তের বিকালে আমি যেমন দেখলাম সবুজ হয়ে যাওয়া পাহাড়ি দেয়াল, ঠিক তেমনি কোন শরৎের সকালে দেখা যাবে লাল, হলুদ হয়ে যাওয়া গাছগুলোর রংয়ের খেলা, আবারো কোন শরৎ এর শেষে সকালে উঁকি দিবে পাতাবিহীন ন্যাড়া প্রকৃতি অথবা শীতের সকালে জেগে উঠে দেখা যাবে ধবধবে সাদা হয়ে যাওয়া চারপাশ। প্রকৃতির এমন অদ্ভুত রং বদলানো অযুত ক্ষনের মধ্যেও দেশ ছেড়ে আসা মায়ায় তাড়িয়ে বেড়ায় প্রতিনিয়ত। তেমন একটা মায়ার টানাপোড়েনের সময় পার করছি এখন।

বিদেশ বিভূঁইয়ে দ্বিতীয় ঈদুল ফিতর পার করলাম। অসংখ্য ঘটনা ও তাৎপর্য বহুল রমজানের শেষে ঈদটাও আল্লাহর রহমতে ঘটনাবহুলই কাটলো।  গতবছরের ঘটনাহীন ব্যস্ত, একলা আর একঘেয়ে রমজানকে পিছনে ঠেলো এবছর যেন নতুন আলোয় সেজেছিলো আমার রমজান। ডরমেটরিতে গতবছর আসা বাংলাদেশী ছাত্র তথা মুনেম, সামি, মেহেদী আর সায়ীদ ও তাওহীদ ভাই, সেই সাথে মালেয়শিয়ান হাইরুল, ওদের কলকাকলীতে আমার সময়ও বদলে গেছে যেন। দীর্ঘ রোজায়, পড়াশুনা, চাকুরী, ইফতার, সাহরী, তারাবীহ আর কুরআন পড়ার মাঝে নিজে রেঁধে রেঁধে খাওয়াটাই রোজার সময় সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাড়ায়। কিন্তু প্রথম সাহরীতেই হুট করেই শুরু হয়ে যাওয়া শেয়ারিং থেকে পুরোটা মাস! ৬-৭ জন মিলে একেকদিন একজনের রান্না, কখনো দু তিনজনের নিয়ে আসা তরকারীতে গলা উঁচু পর্যন্ত খাওয়া, একেকজনকে দরজা ধাক্কিয়ে উঠানো কিংবা ফোন করে উঠানো, সাহরী শেষ দ্বীন দুনিয়া নিয়ে জমকালো আলাপ আবার কখনো একসাথে জামাতে নামাজ আবার ইফতারীতেও দলবেঁধে মসজিদে যাওয়া এবং সেখানে নিয়মিত দেখা হওয়া দেশি, বিদেশি মুসলিম ভাইদের সাথে সখ্যতা হয়ে উঠা। বছরের অন্যসময় কালে ভদ্রে দেখা হওয়া পোস্ট ডকের জাহেদ ভাই, আর আইটি স্পেশালিষ্ট মাহদী ভাই, ইকরাম ভাই আর রাকিব ভাইদের সাথে সাক্ষাৎটা অবধারিত হয়ে উঠে। মাঝে মাঝে সেখানে যুক্ত হতো বার্গেনের বাংলাদেশের শুরুর দিকে ছাত্র জামান ভাই, পিএইচডি স্টুডেন্ট বিশাল ভাই আর গবেষক দিপু ভাইসহ আরো অনেকে।  আমি জানি না দেশ ঠিক কোথাও এমন করে করা হয় কিনা। মেসগুলোতে কিংবা হলগুলোতে কাছাকাছি হলেও এমনটা হয়না পুরোপুরি। পুরো জীবনের জন্য যেন অদ্ভুত সুন্দর এক রোজার স্মৃতি জমা হলো। এছাড়া এর মাঝে একদিন আমাদের ডরমেটরীতে ইফতার করলাম আসেপাশের সবাইকে নিয়ে, সবাই মিলে খিচুড়ি, গরুর গোশত, চিংড়ি সেই সাথে ছোলা, পাকোড়া, বেগুনী আর রুহ আফজার সমন্বয়ে। এরপর আরো একদিন দল বেঁধে চললাম সুখ দু:খে আপন হয়ে যাওয়া বিশাল ভাই - মৌ আপুর পরিবারে।

যাইহোক, এ বছরে রোজা তেমন বড় ছিলো না, ৪টা থেকে শুরু হয়ে ৭.০০টা ছিলো শুরুর টাইমিং, পরবর্তীতে ৫ টা থেকে ৯.১৫ পর্যন্ত ঠেকেছিলো। এছাড়া চাকুরীতে না গেলে তেমন গরম না থাকায় কিছুই মনেও হয় নি। আমার থিসিস লেখার কাজ চলায় ক্লাস নেই, আল্লাহ ইচ্ছায়ই হয়তো চাকুরীর ব্যস্ততাও কমে গিয়েছিলো বিজনেস কিছুটা কম ব্যস্ত থাকায়। নির্বিঘ্নে ইফতার, তারাবীহ করতে পেরেছি। দুটো মসজিদে নিয়মিত যাওয়া হলেও আমাদের অঞ্চল তথা পাকিস্তান, বাংলাদেশীদের করা মসজিদের বিশ রাকাআত তারাবী হওয়ায় সেখানেই যেতাম। যেহেতু ইফতার শেষ হয়ে এশা শুরু হতে হতে দশটা পার হয়ে যেত সেহেতু তারাবী শেষ করতে প্রায় বারোটা। তখন বাসের অপ্রতূলতা থাকায় ১৯৭৮ সালে নরওয়ে তথা বার্গেনে আসা আব্দুল আজীজ আংকেল প্রতিদিন গাড়ি করে নামিয়ে দিয়ে যেতেন। টরেন্টোতে থাকেন এখন তিনি, বার্গেনে প্রথম মসজিদ তথা বার্গেন মস্কের পিছনেও তার ভূমিকা ছিলো স্মরনীয়। এরই মাঝে ইফতার শেষে এশার নামাজের জন্য অপেক্ষা করতে করতে তিনদিন আজান দিলাম মসজিদে, ছোটবেলায় মুয়াজ্জিন না থাকলে মসজিদে দেয়া আজানের স্মৃতিগুলোতে হেটে আসলাম একবার যেন। সময় এগোয়, চলে ঈদের আগমনী বার্তা, একইসাথে আমার থিসীসের প্রেজেন্টেশন এবং ঈদ নিয়ে বার্গেনের বাংলাদেশের স্টুডেন্ট কমুনিটির ঈদ অনুষ্ঠান আয়োজনের তোড়জোড়।  ঈদের একদিন আগে দিনভরে চললো একশ বিশ জনের জন্য বাজার। চাল, সালাদ আর বিফ। বাকিটা সবাই যে যার মত একটা ডিশ নিয়ে আনবে তাতেই হয়ে যাবে। আর এর ফাকে ঈদের আগের দিন শেষ ইফতার করে ছেলেবেলার মত করে মসজিদ পরিস্কার করতে করতে চললো ঈদের প্রস্তুতি।

এরপর ঈদের দিন সকাল, সকালে তাপমাত্রা বলছে ১৬ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে, বৃষ্টির কোন সম্ভাবনা নেই, তার মানে একটা বসন্তের রোদ ঝলমলে উষ্ণ দিন। ঘুম থেকে উঠে একটা খেজুর খেয়ে দলবেঁধে বার্গেনের বিশাল বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে নামাজে যাওয়া, সেখানেও খেজুরের মাধ্যমে স্বাগতম পাওয়া আর নামাজ শেষে আমার পড়িমরি করে প্রেজেন্টেশনের জন্য দৌড়ানো। ব্যাগে করে নিয়ে নিলাম একটা মিঠাইয়ের প্যাকেট। নরওয়েজিয়ানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে উপভোগ করতে বললাম সেমিনারের মাঝেই। সবাই বেশ মজা করেই খেলো আর ঈদের শুভেচ্ছা জানালো ডিপার্টমেন্টেী হেড বললো ঈদের কথা জানতামনা, বললেই তো ডেট চেঞ্জ করে দিতাম, কি আর করা । সুন্দর একটা প্রেজন্টেশন শেষ হলো, ততক্ষণে কিছুই খাওয়া হয়নি খেজুর ছাড়া। রুমে ফিরে প্রতিবেশি সামির বানানো পায়েশ খেয়ে নিজের চেনা সংস্কৃতিতে ঢুকলাম। এরপর জুমার নামাজ শেষ করে মসজিদের শরীক হলাম ঈদ উপলক্ষ্যে দেয়া চকলেট, পেপসী আর চিপস খাওয়াতে। আমাদের ঈদের জামাতগুলোতেও হয়তো এমন করে চকলেট কিংবা নানা ধরনের খাবার দেয়ার কথা ভাবাই যেতে পারে। এসব ভাবতে ভাবতে দেশের মত করে চললাম আকাশ-জাকিয়া পরিবারের দাওয়াতে। এই জাকিয়া আবার সেই আমার মতই বরগুনার সন্তান এবং ঢাবিরও ছাত্রি অথচ পরিচয় এই ৮ হাজার কি:মি: দুরে এসে। সেখান থেকে দল বেঁধে বাসায় ফেরা আর রাস্তা ঘাটে নরওয়েজিয়ানদের কাছ থেকে ঈদ মুবারক পাওয়া। অবাকই হলাম কিছুটা, স্টেরিওটাইপ বা কম জানার পরিমান কমছে তাহলে, কারণ সকালে ডরমিটরির বাইরের অনেক ইউরোপিয়ান ও ঈদ মুবারক জানিয়েছিলো যেহেতু সবাই পাঞ্জাবি পরা ছিলাম। ভালোই লাগলো ওদের কাছ থেকে সম্ভাষন পেয়ে। এরপর আরো একটা মিঠাই তথা ভারতীয় বার্ফির বাক্স নিয়ে চললাম আমার চাকুরী আস্তানায়। পাঞ্জাবি পরে কখনো যাইনি আগে, পরে ঢুকতেই সবাই মিলে চিল্লিয়ে হাসিমুখে ঈদ মুবারক জানালো যেভাবে তাতে আনন্দের ফল্গুধারা বয়ে গেলো যেন। এরপর ঈদ উপলক্ষ্যে ওদের বানানো রসগোল্লা খেয়ে তারপরই বের হলাম। কিঞ্চিৎ রেস্ট নিতে নিতে আর বাসায় কথা বলতে বলতেই  ফোন আসতে লাগলো।

পরের দিনের ইভেন্টের প্রস্তুতি বলে কথা, সদলবলে চললাম বার্গেনের বড় ডরমেটরী বা স্টুডেন্ট হাউজিং ফ্যানটফ্টে,  অত:পর রাতভর ২২ এর শেষে আসা মাস্টার্সের ছাত্র রোমান রাজিব- মিতু পরিবার এবং নাবিলা- পার্থ পরিবারের আতিথেয়তা নিয়ে চললো গরুর গোশত রান্না বান্না আর পরেরদিনের দায়িত্ব ভাগ বন্টনর পালা। বাসায় যখন ফিরেছি তখন রাত প্রায় ৪ টা। পরের দিন সকাল আটটা থেকেই আবারো প্রস্তুতি, সব শেষ করে বারোটার আগেই অনুষ্ঠানস্থলে হাজির আমরা কজন তথা আমি রোমান রাজিব ভাই আর মুনিম। সব ঠিকঠাক করতে করতে অতিথিরাও আসা শুরু করেছে। এদিকে আমার ভুল এস্টিমিশনে তখন বিশ কেজি চালের পোলাও রাঁধতে রাঁধতে জাকিয়া, নিশো, নাবিলা, মিতু ও সামান্থা আপুদের গলধর্ম অবস্থা। পরে যোগ দিলেন সায়ীদ ভাই। ততক্ষণে অতিথিদের আসা শুরু হলো তাদের নিজেদের আইটেম নিয়ে, সেগুলো গোছাতে গোছাতে সময় হলো আমার জবের জন্য বিদায় নেয়ার। এর মাঝো বহুদিন পরে দেখা হওয়া অনেক ভাইয়া - আপুদের সাথে সাক্ষাৎে ঈদের আনন্দ জমা হচ্ছিলো যেন।  অনুষ্ঠানটা শুরুর ঘোষনা আর সব বুঝিয়ে দিয়ে বড় ভাইদের পরামর্শ দিতে বলে একরাশ ব্যথাভর মন নিয়ে দৌড়ালাম চাকুরীতে। পরে ফোনে শুনতে লাগলাম অনুষ্ঠানের আপডেট। শেষমেশ নানা পেঁচালের বাঙ্গালী-বাংলাদেশীদের মধ্যে তেমন কোন ঝক্কি ছাড়াই ১০০ জনেরও বেশি মানুষের আয়োজন শেষ হলো। খাবার রয়ে গেছে প্রচুর, রাত ১১ টায় ফিরে সেগুলো ভাগাভাগির গল্প শুনতে শুনতে বাসায় ফিরলাম। এবারে আসা অধিকাংশ বাংলাদেশী স্টুডেন্ট আর তাদের স্পাউসরা পাগলের মত খেটেছে কটা দিন, তাদের কষ্ট আর শ্রম দেখে আমার নিজেরই খারাপ লাগছিলো বারবার। সেই সাথে আমার সাথে আসা সামান্থা আপু আর মিতুল আপুরা।  বিশেষ করে শুরু থেকে রোমান রাজিব ভাই, মুনেম আর সামী তো অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত ছিলো। নানা আলাপের শেষে, টানা জব করে রাতভর না ঘুমানো আকাশ ভাই আর জাকিয়া, জব ছুটি নেয়া পার্থ ভাই আর নাবিলা আপু, কিচেনের মালিক নিশো আপু, আমার সহপাঠী দুই বড়বোন মিতুল আপু, সামান্থা আপু, রাতভর জেগে থাক রেজোয়ান ভাই - জেরিন আপু আর পরের দিনে কনক ভাই, সাঈদ ভাই, মেহেদী ভাই, জাহিদ ভাই আর সাঈদুর ভাই ও খেটেছেন নিজের সবটুকু দিয়ে। এছাড়া বলা মাত্রই ভালোবাসা নিয়ে রেঁধেছেন অন্নি আপু, শ্যানোন ভাই আর মুন্না ভাইরা। এছাড়া ঐদিনে তানিয়া আপু যেভাবে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অনুষ্ঠান এগোতে ও বাস্তবায়নে পরামর্শ দিয়ে গেছেন তাতে সবার জন্য সহজ হয়ে গেছে।  সবার যে দিনরাত কষ্ট, তাতে আমার নিজেকেই মনে হয়েছে অকর্মন্য এক হাদারাম, শুধু ছোটাছুটি ছাড়া তেমন কিছুই করতে পারিনি হয়তো৷ এছাড়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত নানা আলাপ আর উদ্যেগে পরামর্শ ও চেষ্টা দিয়ে পাশে ছিলেন বিশাল ভাই, সিয়াম ভাই, দিপু ভাই, যুবায়ের ভাই, শাহিন ভাই আর নিপু ভাইরা সহ আরো অনেকে । সবার সহযোগীতা পেয়ে নিজেদেরকে ভাগ্যবানই মনে হয়েছিলো। আমাদের ঈদ নেমেছিলো সেদিন অথচ তা ছেড়ে পরে রয়েছিলাম চাকুরিতে। মনের মধ্যে হু হু করে উঠলেও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় নি বরাবরের মতই।

কত কী আয়োজন আমাদের! তবুও কি ঈদ এসেছিলো আপন রংয়ে আমাদের কাছে? চাঁদ রাতের যে উত্তেজনা আর গল্পের ছড়াছড়ি তা কি এসেছিলো? অথবা ভীড় ঠেলে বাড়ি ফেরার যে কষ্টকর প্রশান্তি? কিংবা সারা বছর ধরে অপেক্ষায় থাকা মায়ের ক্লান্ত মুখের হাসিখানা?  অথবা সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে আব্বুর হুড়োহুড়ি আর আম্মুর ঘুমহীন চোখে ফিরনী আর খিচুরী শেষ করার বাসনার দৃশ্য? কিংবা ফজর বা ঈদের নামাজ শেষে লাইন ধরে বাসায় আসা মুসল্লিদের বেড়ে খাওয়ানোর তৃপ্তি? কিংবা সালামী জন্য ভাগ্নে-ভাগ্নীদের হাচড়ে পাচড়ে ছুটে চলে? অথবা খাবার শেষে ৫ ভাইবোনের একসাথে চলা তীব্র কথার লড়াই কিংবা বেড়ে উঠা চেনা পরিচিতদের আতরের গন্ধ মাখা বুকের সাথে বুক মেলানোর ক্ষন! নাহ, আসেনি! আসবেও না! পরদেশের ঈদ কখনোই নিজদেশের ঈদ হয় না! তাইতো মায়ার হাহাকারে ঈদ আসে এখানে! নানা আয়োজনের ঈদ এসেও এখানে পরে থাকে একরাশ বিষন্যতা! কিন্তু তবুও জীবন চলে যায় জীবনের মত! তবুও বিলম্বেই জানাই

ঈদ মুবারক।

ছবি: সন্ধ্যা ৯.০০ টা, ২০২৩ সালের শেষ ইফতারের আগে ব্যস্ত পায়ে ছুটছি মসজিদের পানে!

COMMENTS

Name

Article,4,POEM,5,ভ্রমন কাহিনী,4,
ltr
item
T A L H A J U B A E R: ঈদ মুবারক
ঈদ মুবারক
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgIkDbcwOxUPzXQYcabGHOsb1Vj4QZVJJG3dKROCayuApWw8nq-VYzkmjqsPP1mcQ5Rs6BxFWxgGkKoBWWx8hTp0TRtjIhfdGZbgUlvl-rS8M0At8u-jD4lbv0NCQgdHjxfZMyC0nnJBUop_ODUk399YZuU4jVrvdahbl1w-88kavOBOa1d430EsHy9/w400-h313/eid.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgIkDbcwOxUPzXQYcabGHOsb1Vj4QZVJJG3dKROCayuApWw8nq-VYzkmjqsPP1mcQ5Rs6BxFWxgGkKoBWWx8hTp0TRtjIhfdGZbgUlvl-rS8M0At8u-jD4lbv0NCQgdHjxfZMyC0nnJBUop_ODUk399YZuU4jVrvdahbl1w-88kavOBOa1d430EsHy9/s72-w400-c-h313/eid.jpg
T A L H A J U B A E R
https://www.talhajubaer.com/2023/05/blog-post_5.html
https://www.talhajubaer.com/
https://www.talhajubaer.com/
https://www.talhajubaer.com/2023/05/blog-post_5.html
true
3977557795929158617
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL Readmore Reply Cancel reply Delete By Home PAGES POSTS View All RECOMMENDED FOR YOU LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy Table of Content